তাহসানের আবারও বিয়ের দরকার ছিল নাঃ মন্দিরা চক্রবর্তী

 প্রচারঃ ৩ঃ৪৬, ২৭ জুন, ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ


জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী তাহসান খানকে নিয়ে অভিমান ঝরলো অভিনেত্রী মন্দিরা চক্রবর্তীর কন্ঠে। এক সময় প্রকাশ্যে তাহসানকে 'ক্রাশ' বলেছিলেন মন্দিরা। আর এবার তাহসানের বিয়ে নিয়ে হালকা আক্ষেপের সুরেই জানালেন - 'তাহসানের আবার বিয়ের কী দরকার ছিল? ' সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত নিজের নতুন সিনেমা  নীলচক্র ও অন্যান্য কাজ নিয়ে কথা বলার সময় তাহসান প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মজার ছলেই পাল্টা প্রশ্ন করেন মন্দিরা, 'কে যেন?  ওহ তাহসান।' উপস্থাপক তাঁকে মনে করিয়ে দিলে তিনি হেসে বলেন, 'হ্যাঁ ,ওর তো বিয়ে হয়ে গেছে । তাই ভুলে গেছি !' সাক্ষাৎকারে খানিকটা আফসোসের সুরে মন্দিরা বলেন, 'কী দরকার ছিল বিয়ে করার ? তাহসান কেন বিয়ে করল, দরকার তো ছিল না।' এরপর আবার হেসে পরিস্থিতি হালকা করে দেন। তবে নিজের অনুভূতির ব্যাখা দিতে গিয়ে মন্দিরা স্পষ্ট করে বলেন, 'একজন ভক্ত হিসেবে অভিমানী হয়ে আমার এটা প্রায়ই মনে হয়। সত্যি করে বলতে, আমি সারা জীবন তার গানের ভক্ত থাকব। ধরুন, আমি এখন মন্দিরা না, আমি এখন নায়িকা না, আমি মিডিয়াম কাজ করি না। আমি আমজনতা হিসেবে আমার দুঃখটা শেয়ার করলাম। একজন ভক্ত হিসেবে আমার মনে হয়, কেন ও বিয়ে করল, দরকার তো ছিল না।' উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের শুরুতেই মেকআপ আর্টিস্ট রোজাকে বিয়ে করেন তাহসান খান। এর আগে তিনি দীর্ঘদিন একা ছিলেন সাবেক স্ত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর। অন্যদিকে, ২০১২ সালে টেলিভিশন রিয়ালিটি শো সেরা নাচিয়ে - তে রানার - আপ হয়ে শোবিজে পথচলা শুরু করেন মন্দিরা চক্রবর্তী। এরপর নাটকে কাজ করার পর ২০২৪ সালে 'কাজলরেখা' সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে তার।    

মিঠুন ভক্ত আঁখি

 প্রচারঃ ১০ঃ৫৫, ২৪ জুন , ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ

আঁখি আলমগীর 

সংগীত জগতের প্রিয়নাম আঁখি আলমগীর। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অসংখ্য গান উপহার দিয়েছেন। এখনো সমানতালে গান গেয়ে যাচ্ছেন, পাশাপাশি ব্যস্ত রয়েছেন দেশ - বিদেশে  স্টেজ শো নিয়ে। এদিকে জানা গেল, তিনি মিঠুন চক্রবর্তী ও টম ক্রূজের একজন ভক্ত।  সম্প্রতি ৭৫ - এ পা দিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাই প্রিয় অভিনেতার প্লাটিনাম জয়ন্তীতে পুরো অ্যালবামের বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন আঁখি। যেখানে তিনি ফ্রেমবন্দি হয়েছেন জীবন্ত কিংবদন্তী মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে । এরপর তিনি তাঁকে নিয়ে কিছু স্মৃতি রোমন্থন করে বলেন, 'উনি বাংলাদেশে যখন আসেন তখন আমি বেশ ছোট। ঢাকা ক্লাবে মিঠুনের সম্মানে ডিনার পার্টিতে আব্বু আমাদের নিয়ে যাবে বললেন। আমরা সবাই রেডি, আব্বুও রেডি। হঠাৎ আব্বুর কোনো এক মুভি ডিরেক্টর বাসায় এসে বললেন,পরের দিনের শুটিংয়ের কিছু পরিবর্তন আছে তাই স্ক্রিপ্ট নিয়ে বসতে হবে। আব্বুর কাছে অবশ্যই সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের আর মিঠুন দর্শন হয়নি। তবে সেদিন কিন্তু আমার ভিশন মন খারাপ হয়েছিল। গোপনে কান্নাও করেছিলাম। এরপর ২০০৬  সালে লন্ডনে একই মঞ্চে আমরা পারফর্ম করি। গ্রিন রুমে গল্প শুনলাম উনার, উনার সঙ্গে সবার ছবি আমিই তুলে দিলাম। কারণ আমি সব সময় ভালো ক্যামেরা ক্যারি করতাম। আমি যে উনার কতবড় ফ্যান এবং উনার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া সব মুভি, অখ্যাত বাট দুর্দান্ত গল্প এবং অভিনয়ের সব মুভি আমার দেখা, নিউমার্কেট থেকে উনার পোস্টার কিনে ঘরে টাঙ্গিয়ে রাখা, এসবের কিছুই সেদিন বলিনি। ওগুলো কম হয়  আমাকে দিয়ে। কুশল বিনিময় আর আব্বুকে শুভেচ্ছা জানাতে বললেন। আমি মুভি করতে আগ্রহী কি না, কেন করি না, তা জানতে চাইলেন। দায়সারা উত্তর দিয়ে কোনায় বসে ছিলাম। উনি আমাকে চা বানিয়ে খাওয়ালেন গ্রিন রুমে। প্রিয় অভিনেতার সঙ্গে একই স্টেজে পারফর্ম করছি সেই আনন্দ আমাকে আপ্লূত করে রেখেছিল।

রাজের ভিন্ন কৌশল

 প্রচারঃ ২ঃ৩০, ২৩ জুন, ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ

শরিফুল রাজ  

জনপ্রিয় মডেল - অভিনেতা শরিফুল রাজ। ঈদে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত সিনেমা 'ইনসাফ'। সঞ্জয় সমদ্দার পরিচালিত সিনেমাটিতে অ্যাকশন অবতারে দেখা গেছে রাজকে। মুক্তির পর থেকেই  সিনেমাটি নিয়ে হলে হলে ঘুরছেন। দর্শকদের উচ্ছ্বাস দেখছেন, নিজে শুনছেন তাঁর চরিত্রটি নিয়ে ভালো লাগার গল্প। দর্শকের হলে ফেরা নিয়ে তিনি বলেন, 'মুক্তি পাওয়া সব ধরনের সিনেমা দেখতে মানুষ সিনেমা হলে যাচ্ছে। এটা অনেক বড় 'পজিটিভ সাইন'। হ্যাঁ, এটা ঠিক সারা বছর হয়তো এমন হবে না, কিন্তু এখন যা হচ্ছে, সেটাও তো কম না। আমি আশাবাদী।' অন্যদিকে সিনেমা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে রাজের নিদিষ্ট কৌশল রয়েছে। সে বিষয়ে তিনি জানান, 'ব্যবসায়িকভাবে সফল হবে, এই চিন্তা করে আমি কোনো সিনেমা হাতে নিই না। আমি চেস্টা করি গল্পটা বুঝতে। আমার অভিনীত অনেক সিনেমা ভালো ব্যবসা করেছে, কিন্তু সেটা আমার একার কৃতিত্ব নয়। নির্মাতাদের পরিশ্রম আর ভালো গল্পই আসল বিষয়। আমি শুধু চেস্টা করি, চরিত্রটিকে নিজের ভিতর ধারণ করতে। সেটা ধারণ করতে, সব ধরণের পরিশ্রম করতে প্রস্তুত থাকি। ' রাজ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, 'আমি আমার নির্মাতাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যারা আমাকে কাস্ট করেন, তারা বিশ্বাস করেই করেন। আমি চেস্টা করি, সেই বিশ্বাসটাকে পর্দায়  প্রমাণ করতে। আমার সব সিনেমাই যে হিট হয়েছে তা নয়। সব সিনেমা হিট হবেও না। কিন্তু আমি চাই, প্রতিটি সিনেমায় নিজের সেরাটা দিই। ইনসাফের বেলায়ও সেই চেস্টা ছিল। এতে অনেক ঝুকিপূর্ণ শট ছিল। চেস্টার কারণে সেগুলো কিন্তু সহজ হয়ে গেছে ।'  

     

বিরক্ত সামান্থা

 প্রচারঃ  ৪ঃ০০, ২১ জুন, ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ

সামান্থা রুথ প্রভু 

অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু মাঝেমধ্যে নানা কারণে শিরোনামে থাকেন। সম্প্রতি 'সিটাডেল ঃ হানি বানি' ছবিতে দেখা যাওয়া সামান্থা এদিন জিমের পোশাকে বেরিয়ে আসছিলেন। এক হাতে পানির বোতল ও অন্য হাতে মোবাইল ফোন কানে নিয়ে তিনি কারও সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সম্পূর্ণ মেকআপহীন লুকে জিম থেকে বেরিয়ে আসার পর তিনি খানিকটা এদিক ওদিক নিজের গাড়ি খুঁজছিলেন। ঠিক তখনই পাপারাজ্জিরা একের পর এক ছবি তুলতে শুরু করেন। এতেই ক্ষিপ্ত হন সামান্থা। রীতিমতো চিৎকার করে পাপারাজ্জিরা একের পর এক ছবি তুলতে শুরু করেন। এতেই ক্ষিপ্ত হন সামান্থা। রীতিমতো চিৎকার করে পাপারাজ্জিদের বলেন, 'দয়া করে থামুন, এসব বন্ধু করুন।' গাড়ি আসার পর আবারও রাগের সঙ্গে কড়া ভাষায় বলে যান, এসব বন্ধু করুন।' গাড়ি আসার পর আবারও রাগের সঙ্গে কড়া ভাষায় বলে যান, এসব বন্ধু করুন। সামান্থার এসব আচরণ দেখে নেটিজেনরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। কেউ কেউ লিখেছেন,'নতুন সিনেমা আসতে দিন, এমন প্রতিক্রিয়া বদলে যাবে। কেউবা প্রশ্ন তুলেছেন, 'একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পরও এমন মনোভাব কোথা থেকে আসে ?' অনেকেই তাঁকে ওজন কমানোরও পরামর্শ দিয়েছেন।  

তারিক আনামে মুগ্ধতা

 প্রচারঃ ৫ঃ১৫, ২০ জুন, ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ

তারিক আনাম 

ঈদের দুটি নাটকে অভিনয়  করে নিজের জাত চিনিয়েছেন নাট্যজন তারিক আনাম খান। নাটক দুটি হলো হাসান রেজাউলের 'বাবার ছায়া' এবং তপু খানের 'সম্মান'। কাব্য হাসানের গল্পে 'বাবার ছায়া' নাটকে তারিক আনাম খানকে দেখা গেছে দারোয়ান চরিত্রে। গল্পটি বাবাকে নিয়ে। বাবা নামক বট গাছের ছায়া যার মাথার ওপর নেই সে শুধু বোঝে পৃথিবী কত কঠিন। বাবা নাইটগার্ড, সন্তানকে লেখাপড়া করাতে তাঁর সব পরিশ্রম। কিন্তু সন্তান কি বাবাকে বুঝবে। বাবা যা পছন্দ করে না তা থেকে সন্তান কি বিরত থাকবে ? নাটকটিতে বাবা ও কন্যার মধ্যকার যে আবেগ সেটি সফলভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন নির্মাতা। নাটকটির নির্মাণ, অভিনয়,গান,সংলাপগুলো দর্শককে মুগ্ধ করেছে। অন্যদিকে একজন নীতিবান শিক্ষক ও তাঁর প্রতি এক আদর্শ ছাত্রের সম্মান প্রদর্শন করার গল্প নিয়ে আবর্তিত হয়েছে নাটক 'সম্মান'। আকবর হায়দার মুন্নার গল্প অবলম্বনে নাটকটির চিত্রনাট্য লিখেছেন লিমন আহমেদ। এ নাটকে শিক্ষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। ছাত্রের ভূমিকায় আছেন ফারহান জোভান। জোভানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন কেয়া পায়েল।  

নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে

 প্রচারঃ ৩ঃ৪৫, ১৯ জুন, ২০২৫ 

অনলাইন ডেস্কঃ

নাজনীন নাহার নীহা 

বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে ছোটপর্দার অভিনেত্রী নাজনীন নাহার নীহার। কারণ এ মুহূর্তে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে রয়েছে তার অভিনীত দুটি নাটক। দর্শক জনপ্রিয়তায় ইউটিউবে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ পেয়ে শীর্ষে রয়েছে তার কোরবানি ঈদে মুক্তি পাওয়া নাটক 'আশিকি'। নীহা অভিনীত ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে আরও একটি নাটক হলো 'ঘ্রাণ'। নীহা বলেন, প্রথমেই দর্শকদের ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ এত ব্যস্ততার মাঝেও তারা আমার অভিনীত নাটক দেখছেন।  তিনি আরও বলেন, আমি অনেক কম কাজ করি,তার পরও দর্শক আমার নাটক দেখেন; এটি আমার জন্য আর্শীবাদ। শোবিজপাড়ায় খুব অল্প সময়ের ক্যারিয়ার অভিনেত্রী নাজনীন নাহার নীহার। ২০২৩ সালে ঈদুল ফিতরে প্রবীর রায় চৌধুরীর 'লাভ সেমিস্টার' নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে অভিনয় জগতে পা রাখেন তিনি। তার জনপ্রিয় নাটকের মধ্যে রয়েছে মায়াবতী,মেঘের বৃষ্টি, মন দুয়ারী, মেঘ বালিকা ইত্যাদি। অল্প সময়ের ব্যবধানে একের পর এক নাটকে অভিনয় করে দর্শকের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। 

স্মৃতিকাতর সম্রাট

 প্রচারঃ ৩ঃ০৫, ১৮ জুন, ২০২৫  

অনলাইন ডেস্কঃ

সম্রাট 

প্রিয় বাবা নায়করাজ রাজ্জাককে নিয়ে এখনো স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন পুত্র সম্রাট। সম্রাট বলেন, খেতে বসলে বাবার চেয়ারের দিকে তাকিয়ে থাকি। প্রতিদিন দুপুর বেলায় খাবার সময় বাবাকে বেশি মনে পড়ে। বাবাকে তো প্রতি মুহূর্তে মিস করি। কিন্তু কিছু কিছু সময় একটু বেশি মিস করি। তখন কষ্ট পাই। মন খারাপ হয়। তিনি বলেন, দুপুর বেলা বাবা খেতে বসে আমাকে ফোন করতেন। ফোন করে বলতেন, তোমার কি দেরী হবে ? আমি কি খেয়ে নেব ?  যদি বলতাম অফিসে দেরি হচ্ছে, তাহলে তিনি খেয়ে নিতেন। আবার যদি বলতাম অপেক্ষা করো, তাহলে তাই করতেন। এছাড়া রাতের বেলা একা খেতেন না। সবাইকে নিয়ে খেতে বসতেন। এ স্মৃতিগুলো খুব ভাবায়। সম্রাট বলেন, জীবনের সেরা মুহূর্ত গুলো  কাটিয়েছি বাবার সঙ্গে। জানি, ওই মুহুর্তগুলো ফিরে পাব না। মনে করেই বাকি দিন গুলো কাটাব।  আবেগাল্পুত সম্রাট আরও বলেন, আমাকে ছাড়া বাবা কোথাও যেতেন না।  ঘুরতে যাওয়া, হাসপাতালে -  সবখানে আমাকেই যেতে হবে। সম্রাট বলেন, জীবনের শেষ দিকে বাবা শিশুর মতো নরম হয়ে পড়েছিলেন। ওষুধ খেতে চাইতেন না। আমি কিংবা আমার স্ত্রী মিলে ওষুধ খাওয়াতাম। বাবার সঙ্গে আমার সম্পর্ক বেশি ভালো ছিল। মসজিদে,হাসপাতালে,হাঁটতে বের হলে মনে সবখানে আমাকে নিয়ে যেতেন। ভাইবোনদের মধ্যে আমিই ছোট। স্নেহও করতেন খুব আমাকে।       

প্রশংসিত ঈশালের 'লাল নীল ভালোবাসা'

 প্রচারঃ ১ঃ১৮, ৯ জুলাই, ২০২৫  অনলাইন ডেস্কঃ মাহদীয়া ঈশাল  মাহদীয়া ঈশাল, আরটিভি আয়োজিত 'ইয়ং স্টার' প্রতিযোগিতার ২০২৩ সালের প্রথম রানা...